বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি জানতে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের এই পোস্টে ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ বিস্তারিত আলোচনা করা হবে যার মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন।

বর্তমানে-ফ্রিল্যান্সিং-এর-সব-থেকে-ডিমান্ডেবল-সেক্টর-কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর সমূহ সম্পর্কে আজকে এই পোস্টে আলোচনা করা হবে, তাই জন্য আমার পরামর্শ হবে আপনি অন্তত একবার এই পোস্টটি পড়ে দেখুন। আপনি এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক ইনফরমেটিভ এবং মূল্যবান হতে পারে। কেননা, আজকের এই পোস্ট পড়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি ও কেমন হতে পারে সেই সকল বিষয়ে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক আজকের মূল্যবান আলোচনা।

আজকের আলোচনার পরে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ভিডিও তৈরি করে ফ্রিল্যান্সিং করার সম্পর্কে আইডিয়া যার মাধ্যমে আপনি আপনার টার্গেট পূরণ করতে পারবেন আশা করা যায়। কেননা, আমি আজকে এই বিষয়গুলো উপরে যত বিস্তারিত সম্ভব লিখবো যার ফলে আপনার উপকার হলেও হতে পারে তাই জন্য অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন সম্পূর্ণ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সেই সম্পর্কে জানার পূর্বে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো সম্ভাব্য সেই সকল বিষয়ে যেগুলো ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে রয়েছে। তারপরে আমরা সেগুলো জানার পরে সবশেষে আলোচনা করবো এবং আমার একটি মন্তব্যও পেশ করবো আপনাদের সামনে যে, ফ্রিল্যান্সিং এর কোন ডিমান্ডেবল সেক্টরটি আমার এবং আপনার জন্য ভালো হবে।

আরও পড়ুন: ঘরে বসে আয় করা ৮টি সেরা উপায় সম্পর্কে জানুন

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি সেই সম্পর্কে আপনাদের মধ্যে অনেকেরই প্রশ্ন থাকতে পারে এমনকি আমি যতদিন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে প্রবেশ করিনি ততদিন পর্যন্ত আমারও এই প্রশ্নই ছিল। কিন্তু আমি এখন বুঝতে পেরেছি যে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি এবং আমি সেই অনুযায়ী কাজও করছি। তাই আমার মনে হয় আমি আপনাকে বোঝাতে সক্ষম হবো যে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি এবং কেমন হবে।

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল বলা যায় কেননা ফ্রিল্যান্সিং মূলত একটি প্রযুক্তিগত ইনকাম ব্যবস্থা। আর আমরা সকলেই জানি দিন যত যাচ্ছে প্রযুক্তিগত সুবিধা ততই বাড়ছে আর তার সাথে সাথে বাড়ছে ফ্রিল্যান্সিং এর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা। আমি নিচে যেই সেক্টগুলো দিয়েছি ফ্রিল্যান্সিং এর, আপনি যদি সেগুলো সেক্টর বা উপায় থেকে কাজ শুরু করেন তাহলে আপনাকে আর আপনার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবতে হবে না যদি আপনি পরিশ্রমী হন।

অর্থাৎ আপনি যদি প্রথমে একটু বেশি পরিশ্রম করেন নিচের সেক্টরগুলোতে তাহলে একটা সময় আসবে যে আপনি যদি কোনো কাজ না করেন তাহলেও ইনকাম আসবে (কেন আসবে এবং কিভাবে আসবে তা পরবর্তীতে আলোচনা করা হবে), কেননা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিই এরকম। তাই জন্য আমি বলবো ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে সাহায্য করবে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠনে, আশা করছি বুঝতে পেরেছেন যে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি এবং কেমন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিংও একটি সেক্টর যার মাধ্যমে আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে সাধারণত বিভিন্ন প্রোডাক্টসমূহের মার্কেটিং করাকে বোঝানো হয়েছে অর্থাৎ আপনি যদি কোনো দোকানের বা কোনো সাইটের প্রোডাক্ট আপনি অনলাইন জগতের মাধ্যমে বিক্রয় করে দিতে পারেন তখনই মূলত তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে।

শুধু প্রোডাক্টেরই নয় বরং আপনি কারো ব্লগ পোস্ট, ভিডিও কিংবা ওয়েবসাইট প্রোমোট করার মাধ্যমে অর্থাৎ অনলাইন জগতে মার্কেটিং করার মাধ্যমে তাদের রিকওয়ার্ডগুলো পূরণ করতে পারেন তাহলে সেই মার্কেটিং থেকে তাদের এবং আপনার উভয়েরেই লাভ হবে। আপনি শুধু অন্যদের প্রোডাক্ট বা পোস্ট মার্কেটিং করে নয় বরং নিজের ব্লগ বা পোস্ট মার্কেটিং করেও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

বরং আমার তো মনে হয় আপনি অন্যদের সবকিছু মার্কেটিং করে যা ইনকাম করবেন নিজের সাইটের ব্লগ পোস্ট, ভিডিও কিংবা প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে তার থেকেও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি এই মার্কেটিংগুলো বিভিন্ন জায়গাতে করতে পারেন যেমন: ইউটিউব, ফেসবুক, টিকটক, ইন্সাগ্রাম ইত্যাদির মতো প্লাটফর্মে। আর এই সকল কাজই মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর সাথেই জড়িত তাই ডিজিটাল মার্কেটিং কেও ফ্রিল্যান্সিং এর একটি অংশ বলে মনে করা যায়।

আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং

আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন অর্থাৎ আর্টিকেল রাইটিংও একটি সেক্টর ফ্রিল্যান্সিং এর। আপনি আর্টিকেল রাইটিং করেও প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন। এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে পোস্ট লেখার জন্য একজন আর্টিকেল রাইটারের প্রয়োজন হয়ে থাকে আপনি যদি একটি ব্লগ পোস্ট লিখাতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজেই সেই সকল ওয়েবসাইটে আর্টিকেল রাইটার হিসেবে এপ্লাই করতে পারেন এবং সেখানে কাজ করে মাসভিত্তিক ইনকাম করতে পারেন।

আর্টিকেল-রাইটিং-এর-মাধ্যমে-ফ্রিল্যান্সিং

আর্টিকেল রাইটার হিসেবে দক্ষ হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে কিওয়ার্ড রিসার্চ টেকনিক, SEO অপটিমাইজেশন, অন পেজ এবং অফ পেজ SEO সহ আরও অনেক কিছু। যা হোক মেইন কথায় ফেরত আসি, আপনি যদি ফাইভার, আপওয়ার্ক কিংবা অন্য কারো ওয়েবসাইটে আর্টিকেল রাইটারের জব করেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে টাকা পাবেন যদি আপনি কাজ করেন তাহলে। কিন্তু যদি কোনো কারণ বসত আপনি কোনো মাসে কাজ না করেন তাহলে এক টাকাও পাবেন না।

আর আপনি যদি নিজের একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করেন তাহলে প্রথম না কিন্তু কয়েক মাস ভালোভাবে কাজ করার পরে এডসেন্স থেকে আপনি প্রতি মাসে ফিক্সড টাকা পাবেন আবার মজার বিষয় আপনি যদি কোনো মাসে কাজ নাও করেন তাহলে কম হলেও আপনি সেখান থেকে টাকা পাবেন। আপনাদের সুবিধার্থে আমি এর উপরে একটি পোস্ট অবশ্যই বানাবো যেখানে আপনারা আর্টিকেল রাইটিং এর উপর বিস্তারিত আলোচনা পাবেন।

আরও পড়ুন: এসইও ফ্রেন্ডলি বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহের মধ্যে আরেকটি সেক্টর হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলতে মূলত কোনো ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপ ডিজাইন করাকেই বোঝানো হয়। আপনি এই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখে, শিখায়ে কিংবা করেও প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন আর যেহেতু এটি ফ্রিল্যান্সিং এর একটি অংশ তাহলে কেমন ইনকাম হতে পারে আশা করছি ধারণা করতে পারছেন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে আপনি যেকোনো ধলণের ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারেন যেমন: ইনকামের জন্য কোনো সাইট, ই-কমার্স সাইট, ব্লগিং সাইট, মাল্টি-টাস্কিং সাইট সহ আরও যত ধরণে সাইট রয়েছে সব ধরণের সাইট বানাতে পারবেন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে। ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সারের মতো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এমনকি ফেসবুকে এবং ইউটিউবে এমন অনেক গিগ, বিজ্ঞাপন বা অফার আসে যেখানে একজন ওয়েব ডেভেলপার লাগবে বলা থাকে।

অর্থাৎ অনেকেই ব্লগিং করার জন্য কিংবা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাই কিন্তু তারা সেটা না পারাই একজন ওয়েব ডেভেলপার নিয়োগ করে। আর সেই ওয়েব ডেভেলপাররা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ করে প্রতি মাসে বেতন হিসেবে কিংবা একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়ে কিংবা নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখান থেকে লাইফটাইম ইনকাম করতে পারে।

আরও পড়ুন: ওয়েব অ্যাপ বনাম মোবাইল অ্যাপ কোনটা থেকে ইনকাম করা আপনার জন্য কার্যকর হবে জানুন

গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং

গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইনও একটি সেক্টর বা কাজ। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর প্রয়োজন হয় এমন সকল কাজে যা অনলাইনে করা যায় যেমন: আর্টিকেল রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সহ আরও অনেক এমন কাজ রয়েছে যেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রয়োজন হয়। আর যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারে তাদেরকে গ্রাফিক্স ডিজাইনার বলা হয়।

গ্রাফিক্স ডিজাইন মূলত সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ছবি বানানোর প্রক্রিয়াকে বলা হয়। নিজের কল্পনা থেকে কোন ছবির সাথে কোন ছবি বা ডিজাইন ভালো লাগবে সেগুলো ক্রিয়েট করে একটি ছবি বানানোর কাজকে গ্রাফিক্স ডিজাইন বলে। আপনি বিভিন্ন জিনিসের জন্য (যেমন: ইউটিউব বা ফেসবুক ভিডিওর থাম্বনেইলের জন্য, কোনো কিছুর মার্কেটিং করার জন্য, কোর্স বিক্রয় করার জন্য) এমন ছবি যা দেখলে বিস্তারিত জানা যাবে কিংবা আকর্ষণীয় ছবি বানাতে পারেন এর মাধ্যমে।

তাছাড়া ফাইভার, আপওয়ার্ক এর মতো আরও যেগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে ক্লায়েন্ট জোগাড় করে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের দক্ষতা দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে অর্ডার নিতে পারেন এবং তাদের পছন্দ অনুযায়ী কাজ করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন। যেহেতু এটি ফ্রিল্যান্সিং এর একটি সেক্টর তাই আশা করছি বুঝতেই পারছেন আপনি এখান থেকে কি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিও তৈরির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং

ভিডিও তৈরির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং বলতে মূলত কি বোঝাতে চেয়েছি আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন। আর আপনি কি জানেন ভিডিও তৈরি করে টাকা ইনকাম করা কোনো আলাদা সেক্টর নয় বরং এটি ফ্রিল্যান্সিং এরই একটি সেক্টর। আপনি ভিডিও তৈরি করেও প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারেন এবং ভিডিওর মাধ্যমেই আপনি উপরের বাকি কাজগুলোকেও আন্জ্ঞাম দিতে পারেন।

অর্থাৎ আপনি যদি উপরের কাজগুলোর উপরে একটি ভিডিও বানান কিংবা কোনো মার্কেটিং বা স্পন্সার করার জন্য সুন্দর করে একটি ভিডিও বানাতে পারেন এবং সেগুলো ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সাগ্রাম এবং টিকটক ইত্যাদি সাইটে আপনার ভিডিও পাবলিস করতে পারেন আর সেগুলো যদি বেশি থেকে বেশি পরিমাণে মানুষজনের কাছে পৌছানো যায় তাহলে আপনি এই ভিডিও থেকে দুইভাবে ইনকাম করতে পারেন।

আরও পড়ুন: ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করুন পেমেন্ট বিকাশে ২০২৫

প্রথমত আপনি সেই ভিডিও উক্ত সাইটগুলোতে পাবলিস করে সেখানকার ভিউসের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন যদি আপনার চ্যানেল বা পেইজ মনিটাইজ হয়ে থাকে তাহলে। আর দ্বিতীয়টি হলো যদি আপনি মার্কেটিং করেন বা স্পন্সর করে কোনো কিছুর তাহলে আপনি তার মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন। তাই জন্য আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর আরো একটি ডিমান্ডেবল সেক্টর ভিডিও তৈরির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে বাংলাদেশে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে বাংলাদেশে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি জানেন? যদি জেনে না থাকেন তাহলে কোনো সমস্যা নেই কেননা আমি আজকে এই বিষয়েই আলোচনা করতে যাচ্ছি। আপনি যদি বাংলাদেশের মানুষকে টার্গেট করে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে, এই দেশে কোন ফ্রিল্যান্সিং এর কোন ধরণের কাজ সবচেয়ে বেশি চাহিদাপূর্ণ। কেননা আপনি যদি তা না জানেন তাহলে আপনি বাংলাদেশে কাজ করে দ্রুত সফলতা পাবেন না।

আমি আপনাদেরকে যেই কয়টি কাজ সম্পর্কে বলেছি তার মধ্যে সবকয়টি ডিমান্ডেবল কিন্তু সবচেয়ে বেশি ডিমান্ডেবল কাজ হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। এই দুইটি কাজ বাংলাদেশে অনেক ডিমান্ডেবল কিন্তু তার সাথে সাথে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজও দিন দিন ডিমান্ডেবল হচ্ছে। যদিও এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কাজের ডিমান্ড বেশি কিন্তু আর্টিকেল রাইটিং এর কাজের ডিমান্ডও প্রচুর বাড়ছে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন মূলত ব্যানার, লোগো, ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ভিজুয়াল ডিজাইনের জন্য বেশি ডিমান্ডেবল। আবার ভিডিও তৈরির মাধ্যমে ফেসবুক বা ইউটিউব থেকে ভিউস বাড়িয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন আর এর চাহিদাও দিন দিন বাড়ছে। এখন আপনি চাইলে আর্টিকেল রাইটিং করতে পারেন কিংবা সবচেয়ে ডিমান্ডেবল যে দুইটি কাজ সেটিও করতে পারেন আবার গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ভিডিও তৈরির কাজও করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি? আমরা এখন আপনাকে এই সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা পাওয়ার মাধ্যম জানার আগে আপনি জেনে নিন আপনি ফ্রিল্যান্সিং কীসের মাধ্যমে করছেন বা কোথায় করছেন সেই সম্পর্কে। কেননা প্রত্যেক ক্ষেত্রে আপনার পেমেন্ট নেওয়ার মেথড আলাদা হতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং-এর-টাকা-পাওয়ার-বাংলাদেশের-সবচেয়ে-জনপ্রিয়-মাধ্যম-কোনটি

অর্থাৎ মনে করুন, আপনি বাহিরের দেশের মানুষের সাথে ফ্রিল্যান্সিং করেন এবং তার কাছ থেকে টাকা নিতে চান তাহলে আপনি তার কাছে সেই মাধ্যমে বা মেথডেই টাকা নিতে পারবেন যেটা বাহিরের দেশের সেই লোকটির কাছে এভাইলেভল থাকবে। কোথায় ফ্রিল্যান্সিং করলে কোন মেথডে পেমেন্ট নিতে পারবেন বাংলাদেশে তা বলা হলো, প্রথমত আপনি যদি বাংলাদেশের কোনো মানুষের সাথে ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে সে আপনাকে বিকাশেই পেমেন্ট দিতে পারে।

দ্বিতীয়ত আপনি যদি ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদির মতো ওয়েবসাইটে কিংবা বাহিরের দেশের কোনো ব্যক্তির সাথে কিংবা এমন কারো সাথে বা ওয়েবসাইটের সাথে যেখানে বিকাশ বা বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাভাইলেবল নেই, সেখানে বা তাদের কাছ থেকে আপনি পেওনার কিংবা আপনার ব্যাংক একাউন্ট (আপনার ডুয়েল কারেন্সি কার্ড থাকতে হবে) এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারেন।

সবশেষে আপনার জন্য বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি হবে

আশা করছি আপনি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন কিন্তু আপনি হয়তো বুঝতে পারছেন না আপনার জন্য কোন সেক্টরটি বেস্ট হবে। তাহলে চলুন এই সম্পর্কেও একটু বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করি। আপনি যদি কোডিং একটু কম পারেন কিংবা কোডিং না করেই ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এই প্রশ্নটির উত্তরে বলবো আর্টিকেল রাইটিং কিংবা গ্রাফিক্স ডিজাইন।

কেননা এই দুইটিতে সাধারণত কোডিং এর প্রয়োজন হয় না হলেও তা অনেক অল্প পরিমাণে যা আপনি একবার দেখলেই বুঝতে পারবেন। পরবির্তীতে আপনি যদি সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টরে কাজ করতে চান যেন আপনি দ্রুত সফলতা পেতে পারেন তাহলে আপনার বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এই প্রশ্নে উত্তর হবে ডিজিটাল মার্কেটিং কিংবা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। এই দুইটি কাজ আপনার জন্য সবচেয়ে বেশি ভালো হবে যদি আপনি ডিমান্ডেবল সেক্টরে কাজ করতে চান।

এই দুইটি সেক্টরে আপনার প্রয়োজন হবে কোডিং এর আর কোডিং ছাড়া এবং ডিমান্ডেবল সেক্টর হতে পারে আর্টিকেল রাইটিং, ভিডিও তৈরি এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন। তাই আপনি যেই বিষয় নিয়ে ভালোভাবে কাজ করতে পারবেন অবশ্যই সেই বিষয় নিয়ে কাজ করুন। আজকের এই পোস্টে যদি কোনো ভুল পেয়ে থাকেন অবশ্যই আপনি আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে বা সাপের্ট পেজ থেকে ম্যাসেজ দিয়ে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইউনিক আইটি ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। কেননা কমেন্ট চেক করা হয়।

comment url