অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য আমাদের আজকের এই পোস্ট থেকে। তার সাথে জানানো হবে আপনি কি মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন কি না? বিস্তারিত জানতে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত এবং সঠিক তথ্য চান অবশ্যই আমাদের আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য আজকের এই পোস্ট থেকে।
পোস্ট সূচিপত্র | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কোথা থেকে বা কিভাবে শুরু করবো | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবো নাকি পারবো না | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে টাকা লাগে নাকি লাগে না | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- ইউটিউবের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- ফেসবুকের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
- কোনগুলোতে কাজ করলে ফ্রিতে এবং কোনগুলোতে কাজ করলে টাকা দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হবে
- সবশেষে আপনি কি করবেন | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে এমন একটি কাজকে বোঝায় যেই কাজের মধ্যে আপনাকে কোনো কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রয় করতে হয়, যার ফলে সেই কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের মালিক আপনাকে সেই পণ্যের মূল্যের উপর নির্ভর করে কমিশন দিবে। আর এই কমিশনটি পাওয়ার জন্য আপনি পণ্যটি বিক্রয় করার চেষ্টাস্বরুপ যা যা করবেন সেই সকল কাজ বা পরিশ্রমকেই মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য এই উদাহরণ থেকে।
উদাহরণস্বরুপ, মনে করেন আপনি একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটর এবং আমি একটি কোম্পানির মালিক। এখন আমার কাছে জামা, পান্জ্ঞাবি, ল্যাপটপ ইত্যাদি এমন অনেক জিনিস রয়েছে বিক্রয়ের জন্য, কিন্তু আমার কাছে এত কাস্টমার নেই। তাই জন্য আমি আপনাকে বললাম, ভাই আপনি আমার এই পণ্যটি (ধরা যাক ল্যাপটপ) বিক্রয় করে দিন যার মূল্য ১০ হাজার টাকা, যার ফল স্বরুপ আমি আপনাকে সেই পণ্যটি বিক্রয় করে দেওয়ার জন্য ১০% কমিশন দিবো।
যার ফলে এই যে আপনি আমার পণ্যটি বিক্রয় করে দিলেন, যার ফলে আপনি ১০% কমিশন অর্থাৎ ১০ হাজার টাকার একটি ল্যাপটপ বিক্রয় করার মাধ্যমে ১০০০ টাকা পেলেন এটা হচ্ছে আপনার পরিশ্রমের ফল বা কমিশন। এই কমিশনটি পাওয়ার জন্য বা এই টাকাটি ইনকামের জন্য আপনি যে উপায়ে বা যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন কোম্পানির প্রেডাক্ট বিক্রয় করে দিচ্ছেন সেই প্রক্রিয়াটিকেই মূলত বলা হয়ে থাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য বাকি পোস্ট থেকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কোথা থেকে বা কিভাবে শুরু করবো | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
আপনি কি অ্যাফিলিয়েট সম্পর্কে কিছুই জানেন না? বুঝতে পারছেন না কোথা থেকে এবং কিভা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবেন তাহলে আজকের এই পোস্টের এই টপিকটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি হতে পারে আপনার সফলতাই পৌছানোর প্রথম ধাপ। আপনি যেই কাজই করেন না কেন, আপনি যদি না জানেন কিভাবে সেই কাজ শুরু করবেন তাহলে সেই সফলতা পাবেন না। তাই প্রথমে জেনে নিন তারপরে কাজ শুরু করুন।
যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথমে একটি নিশ (যে বিষয় নিয়ে কাজ করলে আপনি মার্কেটিং করতে পারবেন) পছন্দ করতে হবে। এমন কোনো নিশ বা বিষয় পছন্দ করবেন যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান নেই। কেননা যখন আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন তখন বিভিন্ন কাস্টমার আপনার কাছে বিক্রয়কৃত জিনিস নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে পারে, যার উত্তর আপনাকেই দিতে হবে। তাই জন্য নিশ অবশ্যই বুঝে শুনে পছন্দ করবেন।
তারপরে আসি দ্বিতীয় ধাপে, যেখানে আপনার কাছে মেম্বার, সাবস্ক্রাইবার, ফলোয়ার বা কাস্টমার থাকতে হবে যারা আপনার কথা শুনে এবং আপনার উপর বিশ্বাস করে প্রোডাক্টও কিনবেন। তারপরে আসি তৃতীয় ধাপে, যেখানে আপনাকে আপনার কাস্টমারদের পছন্দ জানতে হবে এবং আপনি যেখানে এগুলো বিক্রয় করবেন সেখানে কোন ধরণের প্রোডাক্ট বেশি চলে সেটাও আপনাকে জানতে হবে। তাই অবশ্যই এই অনুযায়ী নিশ পছন্দ করার চেষ্টা করবেন।
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবো নাকি পারবো না | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
এখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কথা শুনে আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, "আমি কি মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবো নাকি পারবো না?" এক্ষেত্রে আমার উত্তর হবে হ্যাঁ, অবশ্যই আপনি মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। কেননা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়টিই এমন একটি বিষয় যা আপনি যেখানে-সেখানে, যখন-তখন, যেকোনো ডিভাইসে করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য বিশেষ কোনোকিছুই প্রয়োজন হয়না আবার এক্সট্রাভাবে এমন কোনোকিছুও করতে হয়না, যা করলে আপনি করলে আপনি মোবাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন আর না করলে পারবেন না।
তাই জন্য আপনি নির্দিধাই এবং নিশ্চিন্তাই মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। কম্পিউটার বা ল্যাপটপে করলে আপনি একটু আরামে করতে পারবেন এবং মজা পাবেন এতটুকুই তাছাড়া আপনি মোবাইল দিয়েও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। এখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য নিচের লিখাগুলো থেকে।
আরও পড়ুন: মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করার ৭ টি অসাধারণ টিপস
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে টাকা লাগে নাকি লাগে না | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে টাকা লাগে নাকি লাগে না? কেননা ইতিমধ্যে আপনারা অনেক জায়গা থেকে জেনে এসেছেন যে, এই কাজে টাকা তুলনামূলক কম লাগে আবার অনেক জায়গায় এই বিষয়ে সেরকম কোনো তথ্য দেয় নাই। তাই জন্য আমি আপনার সকল প্রশ্নে উত্তর দেওয়ার জন্য এই পোস্টটি নিয়ে এসেছি। তাই অবশ্যই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত অনেক ভাবে বা অনেক ধরণের উপায় অবলম্বন করে করা যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত বিষয়সমূহ হচ্ছে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে, ফেসবুকের মাধ্যমে, ইউটিউবের মাধ্যমে ইত্যাদি। এই সকল বিষয়ে সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন চিন্তা করার কোনো দরকার নেই কেননা "ইউনিক আইটি হে সাথ তো ডারনে কি কিয়া বাত"। যা হোক, বর্ণিত এই সকল বিষয়ের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত হয়ে থাকে।
তাই এই সকল বিষয়ের মধ্যেও এমন কিছু বিষয় রয়েছে যা সম্পূর্ণ ফ্রি আবার এমন কিছু বিষয়ও রয়েছে যাতে একটু টাকা পয়সা লাগে আবার এমনও বিষয় রয়েছে যাতে অনেক টাকা পয়সা লাগে। তো আজকে আমি আপনাকে বলবো এই বিষয়গুলোর মধ্যে কি কি বিষয় রয়েছে যা ফ্রি এবং কি কি বিষয় রয়েছে যা টাকা দিয়ে? জানতে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন নাহলে বুঝবেন না কেননা এটা একটু গভীর জিনিস যা বুঝা অনেক প্রয়োজন আপনার জন্য।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
আমি বলেছিলাম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিভিন্নভাবে করা যায়, তন্মধ্যে একটি হচ্ছে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এতক্ষণ পোস্ট পড়ার পরে আশা করছি আপনি জেনে গেছেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, তা কোথা থেকে শুরু করতে হবে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে। আসুন এখন জানুন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবেন।
এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেমন: দারাজ, অ্যামাজন, ঘুড়ি লার্নিং ইত্যাদি যেগুলোতে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। কেননা, এই সাইটগুলোতে নিজস্ব অপশন আছে মার্কেটিং করার জন্য যেখান থেকে আপনি খুব সহজে প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারেন। তাছাড়া আপনি নিজের একটি ওয়েবসাই বানিয়ে সেখানে বিভিন্ন প্রোডাক্টের পোস্ট দিতে পারেন।
যার ফলে আপনার দেওয়া পোস্ট থেকে যদি কেউ প্রোডাক্ট কিনে। তাহলে আপনি তার কমিশন পাবেন এবং এভাবেই আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন, যাতে আপনাকে কেউ বাঁধা দিবে না। আর আপনিও এর মাধ্যমে অনেক ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউবের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
আপনি যদি চান তাহলে ইউটিউবের মাধ্যমেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। তাছাড়া ওয়েবসাইটের থেকে ইউটিউবের মাধ্যমেই ইনকাম সবচেয়ে বেশি হয় এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ লাভও বেশি হয় শুধুমাত্র ইউটিউবের মাধ্যমে। কেননা যখন কেউ কোনো প্রোডাক্ট কিনতে চাই তখন সে প্রোডাক্টির বিষয়ে ধারণা নেওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি পরিমাণ খোঁজাখুঁজি করে ইউটিউবে।
আপনার যদি একটা ইউটিউব চ্যানেল থাকে আর সেই সম্পর্কে যদি অলরেডি একটা ভিডিও থাকে তাহলে হাজারও মানুষ সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানার জন্য আপনার ভিডিও দেখতে পারে। এর মাধ্যশে আপনার দুইটি লাভ হবে, একটি হচ্ছে ইউটিউব থেকে ইনকামও হয়ে যাবে এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংও হয়ে যায়। যার ফলে আপনি এখান থেকে দুইভাবেই ইনকাম করতে পারবেন।
তাই জন্য আমি বলছি, আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট করার চিন্তা করেন তাহলে অবশ্যই একবার হলেও ইউটিউবের মাধ্যমে চেষ্টা করবেন। কেননা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ ইউটিউবের মাধ্যমেই লাভ বেশি হবে আপনার। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য যা আমার লিখা বাকি পোস্টে রয়েছে, যা আপনাকে অবাক করলেও করতে পারে।
ফেসবুকের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য সবচেয়ে আধুনিক, বিশ্বস্ত এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্মের নাম হলো ফেসবুক। হ্যাঁ, আপনি চাইলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, ফেসবুক পেইজ কিংবা ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। কেননা ফেসবুকেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় যাতে অনেক লাভ রয়েছে।
বর্তমানে সম্পূর্ণ জগতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় ফেসবুক। ফেসবুকে মানুষ বিভিন্নভাবে সময় কাটাই স্ক্রল করে করে, কিন্তু আপনি ভেবে দেখেছেন স্ক্রল করতে করতে যদি তাদের সামনে তাদের পছন্দের কোনো জিনিস চোখে পড়ে যায় তাহলে তারা সেটি কিনতেও পারে এবং কেনার সম্ভাবনাও অনেকটা বেশি থাকে।
তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন যে, ওয়েবসাইট, ইউটিউব এবং ফেসবুক এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রোডাক্ট কোথায় বিক্রয় হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অবশ্যই, ফেসবুকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যাবে তুলনামূলক। তাই আপনি একবার হলেও ফেসবুকের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন। এখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য যা আপনাকে সত্যিই অনেকটা সাহায্য করবে আপনার সফলতাতে পৌছানোর জন্য।
কোনগুলোতে কাজ করলে ফ্রিতে এবং কোনগুলোতে কাজ করলে টাকা দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হবে
এতক্ষণ আমরা আলোচনা করলাম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কোথা থেকে শুরু করতে হবে, মোবাইল দিয়ে করা যাবে কিনা, কোথায় কোথায় করা যায়। এখন আমরা জানবো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ফ্রিতে কোনটা করা যায় এবং টাকা দিয়ে কোনটা করা যায়।
আসলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টাকা দিয়েও করা যায় ফ্রিতেও করা যায়। আপনি যদি দারাজ, অ্যামাজনের মতো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেন তাহলে আপনার টাকা লাগবে না। কেননা তারা ফ্রিতে আপনাকে এটা করার সুযোগ দিচ্ছে। আর যদি আপনি নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই টাকা লাগবে।
আরও পড়ুন: ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা ৫টি অসাধারণ সাইট
কি পরিমাণ টাকা লাগবে এটা আপনার ওয়েবসাইটের ওপর নির্ভর করে, যত ভালো সাইট তত বেশি টাকা। আর আপনি যদি ইউটিউব এবং ফেসবুকের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেন তাহলে আপনার শুধু একটা ফেসবুক পেইজ বা গ্রুপ এবং ইউটিউব অ্যাকাউন্ট লাগবে, তাহলেই যথেষ্ট। অর্থাৎ এখানে কোনো ধরণের টাকা-পয়সা লাগবে আর ইনকামও তুলনামূলক বেশি হয়। তাই আপনি চাইলে এই উপায়েও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।
সবশেষে আপনি কি করবেন | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব জেনে নিন অজানা তথ্য
আশা করছি আপনি আমাদের এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন এবং জানতে পেরেছেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবেন সেই সম্পর্কে। এখন আপনি ভাবছেন তাহলে আমি এগুলোর মধ্যে কোন উপায়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবো।
আমার আপনার প্রতি একটা সাজেশন থাকবে সেটা হলো, আপনি যেটা নিয়েই কাজ করেন না কেন কাস্টমারের পছন্দ এবং আপনার নিশ যেন মিল থাকে। আর অবশ্যই এটা মনে রাখবেন যেখানে প্রতিযোগি বেশি সেখানে ইনকাম করা একটু কঠিন হলেও মেম্বার অনেক পাওয়া যাবে যা আপনার প্যাসিভ ইনকামে রুপান্তর করতে সহায়তা করবে।
তাই জন্য আপনি যাই করবেন ভেবে চিন্তে করবেন। কারণ যেকোনো কাজে আপনার একটা ভুল হতে পারে আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। যদি এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন এবং কোথাও কোনো ভুল হয়ে থাকলেও অবশ্যই জানাবেন।
ইউনিক আইটি ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। কেননা কমেন্ট চেক করা হয়।
comment url